মাসুদ রানা সুমন,করেসপন্ডেন্ট,দৌলতপুর, মানিকগঞ্জ
নানা বিতর্কিত ও সমালোচিত কর্মকান্ডের জেরে মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান আনিছের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) করেছে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপি।আজ সোমবার ২০ শে অক্টোবর মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।গত ১৬ ই অক্টোবর মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির জেলা বিএনপি'র আহবায়কের নির্দেশক্রমে আহবায়ক কমিটির সদস্য আ.ফ.ম নুরতাজ আলম বাহার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে তাকে এ শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়।
শোকজ নোটিশে বলা হয় আনিছুর রহমান "সম্প্রতি সময়ে আপনার কর্মকান্ড ব্যাপক ভাবে বিতর্কিত ও সমালোচিত।যাহা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপস্থাপিত হওয়ায় দলের ভাবমূর্তি মারাত্মক ভাবে ক্ষুন্ন হইয়াছে।এমতাবস্থায় কেন আপনার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে না তাহার ব্যাখ্যাসহ জবাব আগামী ০৩ (তিন) কর্ম-দিবসের মধ্যে স্বশরীরে হাজির হইয়া লিখিত আকারে জেলা বিএনপি'র সংগ্রামী আহবায়ক মহোদয়ের নির্দেশক্রমে পেশ করার জন্য অনুরোধ করা হইল"।এসময় শোকজ নোটিশে আনিছুর রহমান আনিছের সাথে সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
বলা হয় "সংগ্রামী আহবায়ক মহোদয়ের পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে উল্লেখিত ব্যক্তির সাথে সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখতে অনুরোধ করা হইল"।উল্লেখ্য এর আগে মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলায় প্রভাব বিস্তার, হামলা, চাঁদাবাজি, জায়গা দখল,রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হয়রানি,দোকান ভাঙচুর ও নেশাদ্রব্য
ব্যবসার সাথে জড়িত উল্লেখ করে নানাবিধ অভিযোগসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম দৈনিক আমার বার্তা ও ইনকিলাব পত্রিকা সহ একাধিক জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়।এছাড়া ও, সম্প্রতি আনিছুর রহমানসহ তার অনুসারীদের বিভিন্ন "অপকর্মের ভিডিও" সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
জানা যায় গত ৪ ঠা অক্টোবর শনিবার বিকেল ৪টার দিকে গ্যাং লিডার আনিছুর রহমান আনিছের নেতৃত্বে তাঁর ক্যাডার বাহিনী উপজেলার বাঁচামারা ইউনিয়নের কল্যাণপুর স্কুলের পাশে অবস্থিত আবুল কাশেম কাশ্মীর-এর দোকান ঘর ভাঙচুর করে।দৌলতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল মামুন এ ঘটনার সত্যতাও নিশ্চিত করেন।এরপর থেকেই দৌলতপুরসহ মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে থাকে ও আনিছুর রহমানের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি উঠে।
.png)
সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২০ অক্টোবর ২০২৫
মাসুদ রানা সুমন,করেসপন্ডেন্ট,দৌলতপুর, মানিকগঞ্জ
নানা বিতর্কিত ও সমালোচিত কর্মকান্ডের জেরে মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান আনিছের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) করেছে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপি।আজ সোমবার ২০ শে অক্টোবর মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।গত ১৬ ই অক্টোবর মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির জেলা বিএনপি'র আহবায়কের নির্দেশক্রমে আহবায়ক কমিটির সদস্য আ.ফ.ম নুরতাজ আলম বাহার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে তাকে এ শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়।
শোকজ নোটিশে বলা হয় আনিছুর রহমান "সম্প্রতি সময়ে আপনার কর্মকান্ড ব্যাপক ভাবে বিতর্কিত ও সমালোচিত।যাহা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপস্থাপিত হওয়ায় দলের ভাবমূর্তি মারাত্মক ভাবে ক্ষুন্ন হইয়াছে।এমতাবস্থায় কেন আপনার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে না তাহার ব্যাখ্যাসহ জবাব আগামী ০৩ (তিন) কর্ম-দিবসের মধ্যে স্বশরীরে হাজির হইয়া লিখিত আকারে জেলা বিএনপি'র সংগ্রামী আহবায়ক মহোদয়ের নির্দেশক্রমে পেশ করার জন্য অনুরোধ করা হইল"।এসময় শোকজ নোটিশে আনিছুর রহমান আনিছের সাথে সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
বলা হয় "সংগ্রামী আহবায়ক মহোদয়ের পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে উল্লেখিত ব্যক্তির সাথে সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখতে অনুরোধ করা হইল"।উল্লেখ্য এর আগে মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলায় প্রভাব বিস্তার, হামলা, চাঁদাবাজি, জায়গা দখল,রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হয়রানি,দোকান ভাঙচুর ও নেশাদ্রব্য
ব্যবসার সাথে জড়িত উল্লেখ করে নানাবিধ অভিযোগসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম দৈনিক আমার বার্তা ও ইনকিলাব পত্রিকা সহ একাধিক জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়।এছাড়া ও, সম্প্রতি আনিছুর রহমানসহ তার অনুসারীদের বিভিন্ন "অপকর্মের ভিডিও" সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
জানা যায় গত ৪ ঠা অক্টোবর শনিবার বিকেল ৪টার দিকে গ্যাং লিডার আনিছুর রহমান আনিছের নেতৃত্বে তাঁর ক্যাডার বাহিনী উপজেলার বাঁচামারা ইউনিয়নের কল্যাণপুর স্কুলের পাশে অবস্থিত আবুল কাশেম কাশ্মীর-এর দোকান ঘর ভাঙচুর করে।দৌলতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল মামুন এ ঘটনার সত্যতাও নিশ্চিত করেন।এরপর থেকেই দৌলতপুরসহ মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে থাকে ও আনিছুর রহমানের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি উঠে।
.png)
আপনার মতামত লিখুন