ইউসুফ হোসেন,নাটোর।
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার বাঁশিলা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ আব্দুল হাকিম সহকর্মী শিক্ষিকা রুপালী বেগম ও তাঁর সহযোগীদের হামলার ঘটনায় ন্যায়বিচার ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন।আজ শুক্রবার ১০ ই অক্টোবর ২০২৫ইং বিকেলে নলডাঙ্গা উপজেলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক আব্দুল হাকিম বলেন “গত ৬ ই অক্টোবর আমি বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মোছাঃ রূপালী বেগম ও তার সহযোগীদের হামলার বিচার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছিলাম।কিন্তু পুজোর ছুটি শেষে ৮ অক্টোবর বিদ্যালয়ে পাঠদানের উদ্দেশ্যে গেলে, ওই ঘটনার অভিযুক্তরা আমাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে মামলা তুলে নিতে চাপ প্রয়োগ করে। পরিস্থিতি খারাপ দেখে আমি সেখান থেকে কৌশলে নিরাপদে আশ্রয় নেই"।
তিনি আরও জানান ঘটনাটির পর তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন এবং আদালতের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করছেন।তবে হামলার পর থেকে তিনি বিদ্যালয়ে পাঠদান দিতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
আবদুল হাকিম বলেন “আমি বিষয়টি নলডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি জনাব প্রিয়াংকা দাস মহোদয়কে মৌখিকভাবে জানিয়েছি।তিনি আমাকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিদ্যালয়ে পাঠদানে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন"।
তিনি দাবি জানানঃ
১। আদালত যেন মামলাটি সঠিকভাবে তদন্ত করে ন্যায়বিচার প্রদান করেন।
২। প্রশাসন যেন তাঁর ব্যক্তিগত ও পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
৩। তিনি যেন নির্ভয়ে বিদ্যালয়ে পাঠদান করতে পারেন, সে জন্য যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
এ বিষয়ে বাঁশিলা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ হাফিজুল ইসলামের কাছে মুঠোফোনের মাধ্যমে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন “গত ৭ ই সেপ্টেম্বর আব্দুল হাকিম (মাষ্টার) বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে সহকারী শিক্ষিকা রূপালী বেগমের ছেলে তানভীর সহ কয়েকজন তাকে মারধর করার বিষয়টি তিনি জানতে পেরেছেন।তবে ৮ ই অক্টোবর তিনি পুনরায় বিদ্যালয়ে গেলে মামলা তুলে নেয়া সহ মীমাংসার চাপ প্রয়োগ বা ভয়ভীতির বিষয়ে তিনি অবগত নন।
.png)
সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১০ অক্টোবর ২০২৫
ইউসুফ হোসেন,নাটোর।
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার বাঁশিলা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ আব্দুল হাকিম সহকর্মী শিক্ষিকা রুপালী বেগম ও তাঁর সহযোগীদের হামলার ঘটনায় ন্যায়বিচার ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন।আজ শুক্রবার ১০ ই অক্টোবর ২০২৫ইং বিকেলে নলডাঙ্গা উপজেলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক আব্দুল হাকিম বলেন “গত ৬ ই অক্টোবর আমি বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মোছাঃ রূপালী বেগম ও তার সহযোগীদের হামলার বিচার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছিলাম।কিন্তু পুজোর ছুটি শেষে ৮ অক্টোবর বিদ্যালয়ে পাঠদানের উদ্দেশ্যে গেলে, ওই ঘটনার অভিযুক্তরা আমাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে মামলা তুলে নিতে চাপ প্রয়োগ করে। পরিস্থিতি খারাপ দেখে আমি সেখান থেকে কৌশলে নিরাপদে আশ্রয় নেই"।
তিনি আরও জানান ঘটনাটির পর তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন এবং আদালতের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করছেন।তবে হামলার পর থেকে তিনি বিদ্যালয়ে পাঠদান দিতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
আবদুল হাকিম বলেন “আমি বিষয়টি নলডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি জনাব প্রিয়াংকা দাস মহোদয়কে মৌখিকভাবে জানিয়েছি।তিনি আমাকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিদ্যালয়ে পাঠদানে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন"।
তিনি দাবি জানানঃ
১। আদালত যেন মামলাটি সঠিকভাবে তদন্ত করে ন্যায়বিচার প্রদান করেন।
২। প্রশাসন যেন তাঁর ব্যক্তিগত ও পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
৩। তিনি যেন নির্ভয়ে বিদ্যালয়ে পাঠদান করতে পারেন, সে জন্য যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
এ বিষয়ে বাঁশিলা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ হাফিজুল ইসলামের কাছে মুঠোফোনের মাধ্যমে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন “গত ৭ ই সেপ্টেম্বর আব্দুল হাকিম (মাষ্টার) বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে সহকারী শিক্ষিকা রূপালী বেগমের ছেলে তানভীর সহ কয়েকজন তাকে মারধর করার বিষয়টি তিনি জানতে পেরেছেন।তবে ৮ ই অক্টোবর তিনি পুনরায় বিদ্যালয়ে গেলে মামলা তুলে নেয়া সহ মীমাংসার চাপ প্রয়োগ বা ভয়ভীতির বিষয়ে তিনি অবগত নন।
.png)
আপনার মতামত লিখুন