সাম্প্রতিক সময়ে মিয়ানমার সীমান্ত ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক ও সামরিক তৎপরতা এবং আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিদলের সফর ও মতবিনিময় মানবিক করিডর নিয়ে নতুন প্রশ্ন ও উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। এই করিডরের প্রস্তাবকে মানবিক প্রয়াস হিসেবে তুলে ধরা হলেও বাস্তবে এর আড়ালে ‘ভিন্নমুখী কৌশলগত’ উদ্দেশ্য বিদ্যমান বলে মনে করছেন অনেক বিশ্লেষক।
তাঁদের মতে, রাখাইনে আরাকান আর্মি ও পিপলস ডিফেন্স ফোর্সকে গোপনে সমর্থন দিয়ে চীনের প্রভাব কমাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। আরাকান অঞ্চলের ভেতরে চীনের কৌশলগত বিনিয়োগ যেমন— কিউকফিউ গভীর সমুদ্র বন্দর ও তেল-গ্যাস পাইপলাইনসহ অন্যান্য প্রকল্পগুলো যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিতে প্রতিযোগিতামূলক এবং উদ্বেগজনক। এমন প্রেক্ষাপটে রাখাইনে ‘হিউম্যানিটারিয়ান করিডর’ বা মানবিক করিডর বাস্তবায়নের নামে প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তিকে চাপে ফেলতে চাইতে পারে ওয়াশিংটন।
.png)
রোববার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০২ মে ২০২৫
সাম্প্রতিক সময়ে মিয়ানমার সীমান্ত ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক ও সামরিক তৎপরতা এবং আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিদলের সফর ও মতবিনিময় মানবিক করিডর নিয়ে নতুন প্রশ্ন ও উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। এই করিডরের প্রস্তাবকে মানবিক প্রয়াস হিসেবে তুলে ধরা হলেও বাস্তবে এর আড়ালে ‘ভিন্নমুখী কৌশলগত’ উদ্দেশ্য বিদ্যমান বলে মনে করছেন অনেক বিশ্লেষক।
তাঁদের মতে, রাখাইনে আরাকান আর্মি ও পিপলস ডিফেন্স ফোর্সকে গোপনে সমর্থন দিয়ে চীনের প্রভাব কমাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। আরাকান অঞ্চলের ভেতরে চীনের কৌশলগত বিনিয়োগ যেমন— কিউকফিউ গভীর সমুদ্র বন্দর ও তেল-গ্যাস পাইপলাইনসহ অন্যান্য প্রকল্পগুলো যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিতে প্রতিযোগিতামূলক এবং উদ্বেগজনক। এমন প্রেক্ষাপটে রাখাইনে ‘হিউম্যানিটারিয়ান করিডর’ বা মানবিক করিডর বাস্তবায়নের নামে প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তিকে চাপে ফেলতে চাইতে পারে ওয়াশিংটন।
.png)
আপনার মতামত লিখুন